দৈনিক উর্মিবাংলা প্রতিদিন পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে ‘‘আমার বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করে লাভ নেই ॥ আওয়ামীলীগ আমার রক্তে মিশে আছে.. শাহিনা বেগম’’ শিরোনামে সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। তিনি তার প্রতিক্রিয়ায় সাংবাদিক সর্ম্পকে বিভিন্ন মিথ্যাচার করেছেন। সংবাদে শাহিনা বেগম সংবাদিক সর্ম্পকে যে নির্লজ্জ মিথ্যাচার ও প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন তার তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাই।
প্রকাশিত সংবাদে প্রতিক্রিয়ায় শাহিনা বেগম সাংবাদিক বিষয়ে যেসব মামলার কথা উল্লেখ করেছেন ওইসব মামলা তারই মদদে তারই মহিলা লীগের এক নেত্রীকে দিয়ে দায়ের করিয়ে অনবরত হয়রানী করেছেন।
তার এ ধরনের বিতকৃত কর্মকান্ডের কারণে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্বেদানকারী বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের মত একটি জনপ্রিয় ও জনবান্ধব দলের মনোনিত মেয়র প্রার্থী হয়েও জনগণ থেকে প্রত্যাখিত হয়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ৩য় স্থান পেয়েছেন। সাধারন মানুষসহ সাংবাদিক সমাজকে হয়রানী করাই তার একমাত্র উদ্দেশ্য। অর্থের বিনিময়ে তার গৃহপালিত ও অভিবাসী সাংবাদিকদ্বারা মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করিয়েছেন।
প্রসঙ্গত, ২ জুলাই রাতে সাপ্তাহিক বকশীগঞ্জে অনলাইন ভার্সণে ‘‘আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মলীগের জামালপুরের সভাপতি রাজাকারের কন্যা! প্রতিবাদ’’ একটি সচিত্র ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশিত হয়।
জামালপুর শহর আমরা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সাধারন সম্পাদক ওবাইদুর রহমান জীবন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে স্ট্যাটাসে লেখেন ‘‘যেখানে রাজাকার এর মেয়ে মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগ এর সভাপতি. এই কমিটিতে মুক্তিযোদ্ধা নাম থাকতে পারেনা’’
কয়েক মিনিট অবার লেখেন হাইরে দেশের অবস্থা রাজাকার এর মেয়ে,, মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্ম লীগ এর জামালপুর জেলার সভাপতি,,। তার দেওয়ার স্ট্যাটাস দুটিতে প্রায় অর্ধশতাধিক কমেন্ট ও শতাধিক লাইক পরে।
তার এই স্ট্যাটাসের পরিপ্রেক্ষিতে স্কীনশট দিয়ে উভয় পক্ষের বক্তব্য নিয়ে একটি বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশিত হয়। সংবাদটি প্রকাশ হওয়ার পরপরই জীবন তার ফেসবুক থেকে উল্লেকিত স্ট্যাটাস দুটি কেটে দিয়ে শাহিনার পক্ষ নিয়ে অপর আরেকটি স্ট্যাটাস দেন।
বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পরেও সাংবাদিক সর্ম্পকে এ ধরনের মিথ্যাচারের প্রতিবাদ ও তিব্র নিন্দা জানাচ্ছি।
গোলাম রাব্বানী নাদিম, সম্পাদক, সাপ্তাহিক বকশীগঞ্জ।